সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
খালেদাকে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করবে সরকার, আশা ফখরুলের- ৭১বার্তা খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, অল্প সময়ে সিদ্ধান্ত- ৭১বার্তা ফুলবাড়িতে ৪৯ বোতল ইস্কাফ সহ দুই মাদক কারবারি আটক- ৭১বার্তা ফুলবাড়ীতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত- ৭১বার্তা অটোরিক্সা-চার্জার রিক্সার চালক-মালিকদের ৯ সংগঠনের সংবাদ সম্মেলন বুধবার,রংপুরে টাউন সার্ভিস চালু ঘিরে শ্রমিক-মালিক অস্তোষ! – ৭১বার্তা ভিসানীতি কার্যকরের উদ্দেশ্য সুষ্ঠু নির্বাচন,আবার জানালো যুক্তরাষ্ট্রে- ৭১বার্তা গণমাধ্যমও ভিসানীতির আওতায়, কী বলছেন সাংবাদিকরা- ৭১বার্তা না ফেরার দেশে চলে গেলেন রংপুরের পত্রিকা এজেন্ট কিসমত আলী- ৭১বার্তা ঘুষ গ্রহণের দায়ে মার্কিন সিনেটর বব মেনেনডেজকে অভিযুক্ত – ৭১বার্তা খাগড়াছড়িতে বিজিবির ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই – ৭১বার্তা

এমপিওর তালিকায় নাম প্রকাশ:  নিয়োগ বাণিজ্যে মেতেছে কথিত প্রধান শিক্ষক – ৭১বার্তা

মোস্তাফিজার বাবলু
  • আপডেট সময় : বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৮৪ বার পঠিত
রতনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের কথিত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে উৎকোচ দাবি,কর্মরত শিক্ষকদের নাম বাদ দিয়ে পছন্দের শিক্ষক- কর্মচারীদের নাম এমপিও ভুক্তির পায়তারা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানা যায়, রংপুরের পীরগোছা উপজেলার ছাওলা ইউপির রতনপুর উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০০সালে। ২০০৫ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে সহকারি শিক্ষক পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. নাজমুল আলম, মো. সফিকুল ইসলাম ও মো. আছাদুজ্জামান।

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ১৯জানুয়ারী ২০০৫ ইং পর্যন্ত  প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন শাহ মো. সাদেকুল ইসলাম বিপ্লব।

পরপর্বিতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেয়া হয় সহকারি শিক্ষক মো. সহিদুর রহমান কে। তিনি দায়িত্ব পালনকালে  ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০০৫ সালে সর্বশেষ সরকারি নিয়োগনীতিমালা অনুযায়ি অভিযোগকারি চার শিক্ষককে নিয়োগ নিয়োগ প্রদান করেন। তখন থেকেই নিয়োগ প্রাপ্তরা দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
এরপর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সহিদুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম প্রমাণিত হলে তাকে ওই পদ থেকে সরিয়ে সহকারি শিক্ষক ঝর্না রায় কে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেয়া হয়। ঝর্না রায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালনকালে ৭ আগষ্ট ২০০৬ সালে শিক্ষক-কর্মচারিদের তালিকায় অভিযোগকারি চার জনের নাম পদবি উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন র্কতৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করেন।
তারপর,২০০৮ সালে পুণরায় সহিদুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেয়া হলে তিনি দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। দায়িত্ব পালনের এক পর্যায়ে তিনি নিজেকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে জাহির করেন । সেই সাথে কাগজপত্রে  প্রধান শিক্ষকের  নামের স্থলে তার নাম স্বাক্ষর করতে থাকেন। জাল নিয়োগ পত্র বানিয়ে নিয়োগ বাণিজ্যেও মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন।
এজন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙে পরেছে।
এমতাব্যস্থায় ১২ জানুয়ারি /২৩ এমপিওর তালিকায়  রতনপুর উচ্ছ বিদ্যালয়ের নাম প্রকাশ পায়। এরপর থেকে কথিত প্রধান শিক্ষক সহিদৃুর অভিযোগকারিদের নিকট থেকে ১০লাখ করে টাকা দাবি করে। এছাড়াও  তাদের নাম সংযুক্ত করে পাঠাবেন না বলে সাব জানিয়েছেন।  সেই সাথে তাদের নামের স্থলে সহিদুরের স্ত্রী মোছা, রোজি বেগম, আব্দুল মতিন, আনিছ মিয়া, শান্তি কুমার ও রেজাউল ইসলামের নাম পাঠিয়ে দেবেন বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে।
এমনকি হাজিরা খাতায় অভিযোগকারিদের স্বাক্ষর করতে নিষেধ করেছেন।
এবিষয়ে প্রতিকার চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিয়োগ করেছে ভুক্তভোগিরা।  তবে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত কথিক প্রধান শিক্ষক বিষয়টি এরিয়ে গিয়ে মুঠোফানের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো কিছু জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2024 nabakal.com
Design & Development BY Hostitbd.Com